News Narayanganj
Bongosoft Ltd.
ঢাকা মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২

জেলা বিএনপি কর্মসূচী এখন জানায় না : গিয়াসউদ্দিন


দ্যা নিউজ নারায়ণগঞ্জ ডটকম | স্টাফ রিপোর্টার প্রকাশিত: অক্টোবর ৭, ২০২৫, ১০:২২ পিএম জেলা বিএনপি কর্মসূচী এখন জানায় না : গিয়াসউদ্দিন

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সাংসদ মোহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন বলেছেন, আমি ছাত্র জীবন থেকে ছাত্র রাজনীতি করে আসা। মহান মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধকালীন কমান্ডার ছিলাম। এরপর আমি সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, ফতুল্লা উন্নয়ন কমিটির চেয়ারম্যান, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালান করেছি। এছাড়াও আমি নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা বহুমুখী সমবায় সমিতির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালান করি। ঠিক এসময় আমি ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জের প্রতিটি এলাকার সর্বস্তেরের সর্বশ্রেনির মানুষের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক গড়ে তুলি। রাজনৈতিক অঙ্গনেও আমার ছাত্র জীবন থেকে বিচরণ থাকায় সেই হিসেবে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত যারা তাদের সাথেও আমার একটা সুদৃঢ় সম্পর্ক গড়ে উঠে। জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমি ফতুল্লা থানা উন্নয়ন কমিটির চেয়ারম্যান, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং পরবর্তীতে ২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হয়ে সংসদ সদস্য হই। সংসদ নির্বাচিত হয়ে ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জনগণের কল্যানে, জনগণের হয়ে কাজ করে গিয়েছি। সেই হিসেবে এ এলাকার মানুষের সঙ্গে আমার যেমন সুসম্পর্ক রয়েছে ঠিক তেমনই আসনটি আমার জন্য সাজানো-গোছানো রয়েছে।

তিনি বলেন, আমি নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা হাসিনার শাসন আমলের অত্যন্ত দুর্দিনে নেতৃত্ব দেই। এর ফলে ৫টি নির্বাচনী এলাকায় আমার দলীয় নেতাকর্মীর সঙ্গে আমার সম্পর্ক রয়েছে। এজন্যই বর্তমানে কাজ করছি ৫টি আসনে আমাদের দলীয় প্রার্থী যারাই হোক তাদের পক্ষেই আমার কাজ করা। কাজ করতে গিয়ে দেখা গিয়েছে আমাকে দুইটা আসনের জনগণই ভালোবাসে। দুই জায়গাতেই আমাকে পাওয়ার প্রত্যাশা তাদের। বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী একজন প্রার্থী ৩টি আসনে মনোনয়ন চাইতে পারে। সে হিসেবে আমি আমার দলের কাছে দুটি আসন চাইবো এবং দল যে সিদ্ধান্ত নিবে সেটাই আমি মেনে নিবো।

দল থেকে মনোনীত না করলে কি সিদ্ধান্তে যাবেন জানিয়ে তিনি বলেন, দল আমাকে মূল্যায়ন না করলে আমি স্বতন্ত্রপ্রার্থী হবো না। দল আমাকে ২০০১ সালে মূল্যায়ন করেছেন, পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা কমিটির সভাপতি করে অনেক ম‚ল্যায়ন করেছেন। ফলে দল কোনো কারণে যদি আমাকে মনোনীত না করে তাহলে আমার দায়িত্ব হবে ৫টি আসনে কাজ করে আমাদের দলীয় প্রার্থীদের জয়ী করানো।

সিদ্ধিরগঞ্জকে সোনারগাঁর সঙ্গে যুক্ত করাতে নিজের উপর ইঙ্গিত সম্পর্কে গিয়াস বলেছেন, এই কথাগুলো মূর্খতা ছাড়া অন্য কিছু না। প্রতিটা জাতীয় নির্বাচনের প‚র্বে একটা প্রশ্ন আসে সীমানা প‚র্ণনির্ধারণ করার। এই প‚র্ননির্ধারণ করা হয় ভোটার সংখ্যা, ভৌগলিক সীমারেখা এবং প্রশাসনিক কাজের সুবিধার্থে। ম‚লত এই তিনটা বিষয়কে বিবেচনা করে সীমানা পরিবর্তন করা হয়। নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের ভোটার সংখ্যা ৮ লাখের উপরে চলে গিয়েছে। আর এই জেলারই অন্যান্য আসনে ভোটার সংখ্যা ৫ লাখের অধিক না। কাজেই সঙ্গত কারণে ৪ নির্বাচনী এলাকা বিভক্ত হয়ে পড়ে। সেই হিসেবে সিদ্ধিরগঞ্জকে প্রথমে ৫ এর সঙ্গে যুক্ত করা হয়। পরবর্তীতে সিদ্ধিরগঞ্জকে আবার ৩ আসনের সঙ্গে দেওয়া হলো। সিদ্ধিরগঞ্জ থানাকে যে কোন একটার সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা অবশ্যই প্রয়োজন ছিল। ক্রাইটেরিয়া যেগুলো ফিক্সড করা হয়েছে সেগুলোর জন্য। যারা বলছেন আমি করেছি কিংবা অন্যকেউ করেছে অথবা দরখাস্তের কারণে হয়েছে এটা সত্য না। এটা সত্য না হওয়ার কারণ হচ্ছে হয় সিদ্ধিরগঞ্জ সোনারগাঁর সঙ্গে থাকতো আর না হয় ৫ এর সঙ্গে। কিন্তু ৪ এর সঙ্গে থাকতো না। সবচেয়ে দেখার বিষয় হলো ৫ এর যারা তারা চেয়েছিল প‚র্বের ন্যায় তাদের আসনটা থাকুক। এবং তারা নির্বাচন কমিশন বরাবর চিঠি দেওয়াতে সেটাই নির্বাচন কমিশন মেনে নিয়েছে, এখানে আমার কোনো ভ‚মিকা নাই।

সভাপতি পদে থেকে প‚র্ণাঙ্গ কমিটি হওয়ার আগেই কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার বিষয়ে প্রশ্নে তিনি বলে, দীর্ঘদিন পর নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির একটা দুঃসময়ে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। আমি সফলতার সঙ্গে কাউন্সিল করার ব্যবস্থা করি। এই প্রথম কাউন্সিল অধিবেশনের মাধ্যমে দুজনকে পদপদবী দেওয়া হয়েছে। আমাদের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক দেওয়া হয় যা ইতোপূর্বে আর কখনো হয়নি। আমরা ঠিকঠাক মত দায়িত্ব পালন করছিলাম। আগস্টের ৫ তারিখে স্বৈরশাসকের পতনের পর বিভিন্নভাবে বিভিন্ন রকমের কাজকর্ম করার জায়গায় এবং দলের মধ্যেও আমাদের মাঝে প্রতিযোগিতা রয়েছে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা। আবার কারো সাথে অপছন্দের সমস্যা আছে, সেই হিসেবে কোথাও না কোথাও কারো না কারো চেষ্টা ছিল যে এই যে নির্বাচিত কমিটি এই কমিটিকে কিভাবে ভেঙে দেওয়া যায়। যারা সম্মেলনের মাধ্যমে নির্বাচিত হতে পারেনি ম‚লড ভেঙে দিলে তারা একটা সুযোগ পাবে। ফলে এটা ভেঙে দেওয়া হয়েছে। তবে এটা কোনো অভিযোগের কারণে কিংবা আমাদের কোনো ব্যর্থতার কারণে না। আমাদের কমিটি ভাঙার পর যে আহŸায়ক কমিটি দেওয়া হলো এখনকার আহŸায়ক কমিটির কাজকর্ম তো স্পষ্ট। আমরা নির্বাচিত দুজন কিভাবে এই জেলাকে গুছিয়ে রেখেছিলাম আর এখন কিভাবে চলছে। বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে হয়তো কর্তৃপক্ষকে ভুল বুঝিয়ে কমিটি ভাঙ্গা হযেছে, তবে এটা করাতে দলের ভালো হয়নি বরং ক্ষতি হয়েছে।

জেলা বিএনপির সদস্য হয়েও কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দের সঙ্গে নিজের দ‚রত্বের কারণ জানিয়ে গিয়াসউদ্দিন বলেছেন, আহŸায়ক কমিটি গঠনের পর দু'টি প্রোগ্রামে আমাকে আমন্ত্রণ করা হয়। আমি সেই আমন্ত্রণে সারা দিয়ে অংশগ্রহণ করেছিলাম। তবে, পরবর্তী সময়ে যেসব প্রোগ্রামগুলো করা হতো সেগুলোর কোনোটাতেই আমাকে আমন্ত্রণ করা হয়নি কিংবা আমাকে অবগত করা হয়নি। এবং আমার সঙ্গে যারা কাজ করতো তাদেরকেও না। এইজন্যই আমার উপস্থিতি নেই। এছাড়াও দলের নেতাকর্মী যারা আছে তাদেরকে আমি দুঃসময়ে পৃষ্ঠপোষকতা করে, সাপোর্ট করে চালিয়ে এসেছি। সেক্ষেত্রে তারা আমার প্রতি আস্থাশীল। কাজেই তাদের আমার দলের কাজকর্ম অবগত রেখে কাজ করতে হয় এবং আমি কেন্দ্রীয় কিংবা জেলার সকল কর্মস‚চি অত্যন্ত জাঁকজমকপ‚র্ণভাবে এবং সকলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে কর্মস‚চি করার চেষ্টা করি। আমাকে বিভিন্ন কর্মস‚চিতে নিয়ন্ত্রণ কিংবা অবগত না করার কারণ আমার জানা নেই, তবে হয়তো তারা মনে করে যে আমার অংশগ্রহণের মধ্যদিয়ে তাদের যে অংশগ্রহণটা বড় দেখা যাবে না। আমি উপস্থিত হলে নেতাকর্মীরা আমার প্রতি যে ভালোবাসা দেখায় এক্ষেত্রে তাদের মনে কষ্ট হতে পারে।

শামীম ওসমানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে তিনি বলে, ভবিষ্যৎবানী করতে পারবো না তবে ধারণা করতে পারি তাদের পরিবারের রাজনীতিটা যেটা ছিল এটা পাওয়া কেন্দ্রিক ছিল। ক্ষমতায় থাকলে তারা বাঘ আর ক্ষমতায় না থাকলে তারা বিড়াল। মিথ্যা ছিল তাদের সবারই রাজনীতির একটা হাতিয়ার। মানুষকে হুমকি ধমকি, ভয়ভীতি দেখাতো মিথ্যা মামলা মোকাদ্দমা দিয়ে কষ্ট দিতো। এবং অবৈধ অর্থসম্পদ অর্জন করতো। পরিবারের সবাই করতো এগুলো। এবং অস্ত্রবাজ একটা বাহিনী তৈরি করে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। বিরোধী মত-দল সবসময় দমন করার চেষ্টা করেছে। রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করার কথা তারা জীবনে চিন্তাই করেনি। সেজন্য এই পরিবারে সুস্থধারার রাজনীতির সমস্যা সৃষ্টি করেছে। ম‚লত এদের রাজনীতিটা যেহেতু পাওয়ার কেন্দ্রিক ছিল ৫ আগস্ট স্বৈরাচারের পতন হবার পর তো তারা পালিয়ে গেলো। এরআগেও ২০০১ সালে আমার সঙ্গে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে পরাজিত হয়ে পালিয়ে যান। এই পালানোটাই তাদের মূল ক্যারেক্টার। সুতরাং তাদের ভেতর যেহুতো মানবিক গুণাবলী নাই সেজন্য অপরাধ করতে করতে অপরাধী মন থাকে সবসময় দুর্বল। একারণে যখনই ক্ষমতা হারায় তখনই পালায় আর যখন ক্ষমতা পায় তখন অনেক বড়বড় কথা বলে। নির্বাচনে অংশগ্রহণের সময় সে জনগণকে বিভিন্ন প্রতিশ্রæতি দিতো কিন্তু এরপর তাকে আর খোঁজেও পাওয়া যেতো না। এটাই তাদের রাজনীতি। ২০০১ সালে শামীম ওসমান আমার সঙ্গে নির্বাচন করাকালীন সময়ে তার সন্ত্রাসী বাহিনীর জন্য আমরা একটা পোস্টা লাগাতে পারিনি, প্রচার করতে পরিনি। নির্বাচনের দিন সকাল ১০ টায় প্রায় ১৫-১৬ টা কেন্দ্রে আমাদের পোলিং এজেন্টদের উঠিয়ে দেওয়া হয়। এরপরও মানুষ ভালোবেসে আমাকে নির্নাচিত করেছে। আর আমার কাছে হেরে যাওয়ার এ গøানি সে ভুলতে পারেনি। যার কারণে সে আমার উপর ক্ষুব্দ। আমার সঙ্গে পরাজয়টা সে মেনে নিতে পারেনি এবং আরেকটা কারণ হচ্ছে সে যখন ভোটারবিহীন এমপি হয় তখন যেই এলাকায় যেতো আমার ব্যাপার শুনতো। সে ভাবতে শুরু করলো আবার যদি নির্বাচন হয় তাহলে আমি তার প্রতিপক্ষ হিসেবে দাড়িয়ে যাবো। মূলত সেইকারণে শামীম ওসমান সবসময় আমাকে এবং আমার ছেলেদেরকে নিয়ে সমালোচনা করতো।

ছেলে জিএম সাদরিলের এমপি নির্বাচনের প্রচার সম্পর্কে গিয়াস বলেন, আমার রাজনীতি আমার বাবা থেকে পেয়েছি। বর্তমানে আমার ৪ ছেলের মধ্যে দুই ছেলে রাজনীতি করে। সাদরিল দুইবার নির্বাচিত কাউন্সিলর হয়েছে। সে রাজনীতি করে তাকে আমি রাজনীতিতে আসতেও বলেনি আবার তাকে নিষেধও করিনি। এটা ম‚লত তার স্বাধীনতা। যখনই দেখা গিয়েছে সীমানা নির্ধারণে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা ৫ এর সঙ্গে গিয়েছে তখনই সে আমাকে জিজ্ঞেস করলো তুমি কোন আসনে নির্বাচন করবা। তখন আমি তাকে বললাম আমার নির্বাচনী আসনতো ৪। তখন সে বলে উঠলো সিদ্ধিরগঞ্জ যেহেতু ৫ এ চলে গিয়েছে তাহলে আমি ৫ এ মনোনয়ন চাইবো। উত্তরে আমি তাকে বললাম এটা তোমার হচ্ছে, তবে তুমি কি মনে করো যে বিএনপি দলীয় মনোনয়ন পাওয়া যোগ্যতা তোমার হয়েছে কিনা? তখন সাদরিল বললো চেষ্টা করতে সমস্যা কি আমি দুইবার কাউন্সিলর ছিলাম, ২৭টা ওয়ার্ডের কাউন্সিলরদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক আছে। আমি চেষ্টা করে দেখি।

জেলা বিএনপির আহŸায়ক মামুন মাহমুদকে ছুরিকাঘাতে নিজ পুত্রের নাম আসার বিষয়ে তিনি বলে, বর্তমান জেলার আহŸায়ক মামুন মাহমুদ ছুরিকাঘাতের শিকার পর আমরা এমন কোনো বিবেকবান মানুষ নাই যে এটার নিন্দা জানায়নি এবং এটার সঠিক বিচার হোক এটার দাবি না করছি। কিন্তু তিনি এবং তার পরিবারের লোকজন এটা ভুল করেছে নাকি সঠিক করেছে সেটা আমি বলতে চাইনা, তিনি শিক্ষিত একজন মানুষ এইকাজটা করা আমার মনে হয় তিনি ঠিক করেনি। আমার ছেলেরা এখানে নিষ্পাপ। তার সঙ্গে আমাদের কোনো বৈরী সম্পর্ক নাই। এবং সে আমার প্রতিপক্ষ এখনো না, বিভিন্ন রাজনৈতিক কারণে যেহেতু এতবড় রাজনৈতিক দলপক্ষ-বিপক্ষে থাকে। আমি তো মনে করিনা সে এখন পর্যন্ত আমার প্রতিপক্ষ হতে পারছে কিন্তু আগামীতেও হবে এটা আমি কখনোই মনে করিনি। তার বিরুদ্ধে করতে হলে তো রাজনৈতিকভাবে আমার কাছে যথেষ্ট সুযোগ আছে। শরীরে আঘাত করে কি জন্য করতে যাবে? সে নিজেও জানে যে ফতুল্লার কে তাকে ছুরিকাঘাত করাইছে। কিন্তু উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আমাদের পরিবারের উপর ফালানো হয়েছে। রাজনৈতিকভাবে তাই হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য আমার ছেলেকে জড়িয়েছে। রিফাত নামে একজন আছে এই ছুরিকাঘাতের সঙ্গে জড়িত কিন্তু আমার ছেলের ডাক নাম রিফাত কিন্তু ওর আর্জিনিয়াল নাম তো কায়সার। অথচ পুলিশের কাছে বোঝানোর চেষ্টা করছে এটা আমার ছেলে রিফাত।

Islam's Group